বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: ইমাম হুসাইনের সাথীরাও ঠিক এমনই ছিল তারা ছিল আল্লাহর জন্য নিবেদিত। তারা আল্লাহর রাস্তায় মৃত্যুকে মধুর থেকেও মিষ্টি মনে করত।
পবিত্র কুরআনেও বর্ণিত হয়েছে: إِنْ تَنْصُرُوا اللَّهَ يَنْصُرْکُمْ وَ يُثَبِّتْ أَقْدامَکُمْ হে বিশ্বাসীগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর, আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা দৃঢ়প্রতিষ্ঠ করবেন।
ইমাম হুসাইন(আ.) একমাত্র আল্লাহর জন্য কিয়াম করেছিলেন, আর এজন্যই আল্লাহ তার সংগ্রামকে সবরা জন্য আদর্শ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি বলেন: «إلهِى رِضًى بِقَضائِکَ تَسلِیمًا لأمْرِکَ؛ হে আল্লাহ আপনার সন্তুষ্টিই আমার সন্তুষ্টি এবং আপনার নির্দেশের প্রতি আমি আজ্ঞাবহ।
ইমাম বাকির(আ.) বলেছেন: لَوْ قَدْ خَرَجَ قائِمُ آلِ مُحمَّدٍ لَنَصَرَهُ اللّهُ بِالْمَلائِکَةِ المُسَوِّمينَ وَالمُرْدِفينَ وَالمُنزَلِينَ وَالکَروُبينَ يَکُونُ جَبْرَئيلُ اَمامَهُ وَميکائيلُ عَنْ يَمينِهِ وَاِسْرافيلُ عَنْ يَسارِهِ والرعب مسيره أمامه وخلفه وعن يمينه وعن شماله والملائكة المقربون حذاه؛
আমাদের কায়েম যখন
কিয়াম করবেন তখন আল্লাহ তাঁকে, ফেরেশতা ও মু’
মিনিনদের সাহায্য করবেন এবং জিব্রাইল (আ.) তাঁর সামনে, মিকাইন
(আ.) (আ.) তাঁর ডান পাশে, ইসরাফিল (আ.) তাঁর বাম পাশে অবস্থান করবেন এবং শত্রুর অন্তরে ত্রাস প্রবেশ করিয়ে সাহায্য
করবেন, যাতে শত্রুরা তাঁর
মোকাবেলা করতে না পারে।
সুতরাং ইমাম মাহদীর অনুসারীদের দায়িত্ব হচ্ছে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজেকে নিবেদিত করা এবং ইমাম মাহদীর সাহায্য করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকা।