প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। তবে এই হামলায় বেশ কয়েকজন মিশরীয় সৈন্য নিহত হয়েছেন।
এই হামলার পরে মিশরীয় প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাতাহ আল সিসি উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে সেদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী, যুদ্ধমন্ত্রী, সাধারণ তথ্য সংস্থার নেতাগণ নিয়ে একটি জরুরী বৈঠক করেছেন।
নিরাপত্তা সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, একটি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে এই হামলা শুরু হয়। এরপর সন্ত্রাসীরা মুসল্লিদের লক্ষ্য করে গুলি করা শুরু করে। জুমার নামাজ চলাকালীন সময় এই বোমাটি বিস্ফোরণ হয়।
এই মর্মান্তিক ঘটনার জন্য সেদেশের প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে ৩দিনের শোক ঘোষণা করা হয়েছে।
সন্ত্রাসী হামলায় শেখ আল আজহারের প্রতিক্রিয়া
আজ জুমার নামাজে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন শেখ আল আজহার।
আহমদ তৈয়ব তাহা বলেন: এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং তাদের আর্থিক উৎসগুলি ও অস্ত্রের ভাণ্ডার ধ্বংস করতে হবে।
এছাড়াও এই হামলার প্রতিবাদে মিশরের অর্থোডক্স খ্রিস্টানদের চার্চ, জর্ডানের দ্বিতীয় রাজা আব্দুল্লাহ রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ওমান, কুয়েত, আমিরাত, ইরান, জনগণের ফ্রন্ট, সুফি ট্রিকস ইউনিয়ন এবং ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।